1)  ব্লাড সুগার বা রক্তে শর্করার মাত্রা 

Src: Google

ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বা রক্তে শর্করার মাত্রা বয়স বাড়ার সাথে সাথে বাড়তে থাকে। হৃদরোগের মূল উৎস হলো ডায়াবেটিসের ঝুঁকি।  তাই রক্তে শর্করার মাত্রা বা নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করা প্রয়োজন যা  ডায়াবেটিস বা প্রিডায়াবেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ গুলি খুব সহজেই বুঝতে সাহায্য করেএবং সময় মতো সঠিক চিকিৎসা পেতে সাহায্য করে।   

২) ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ 

Src: Google

বয়স ৩০ পার হওয়ার আগে থেকেই ব্লাড প্রেসার চেকাপ করা খুবই জরুরি। যেহেতু বয়সের সাথে সাথে দায়িত্ব ও বাড়ে তাই হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ আজকাল প্রায় মানুষের মধ্যেই দেখা যায়।  তাই নিয়ম করে কিছুদিন অন্তর ব্লাড প্রেসার পরীক্ষা করলে উচ্চ রক্তচাপ সনাক্ত করা যেতে পারে যেটি সরাসরি পরবর্তীতে হৃদরোগের মতো গুরুতর সমস্যা হওয়ার আগে থেকেই মুক্তি দিতে পারে। 

৩) কোলেস্টেরলের মাত্রা 

Src: Google

মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন, বিপাক এবং খাদ্য গ্রহণের অনিয়মগুলির কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরিবর্তিত হতে শুরু করে। বয়স ৩০ এর আগে বা পরে এই উচ্চ মাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরল আসতে পারে জেক কখনো কখনো খারাপ কোলেস্টেরল ও বলা হয়ে থাকে। বলা হয়ে থাকে, কোলেস্টেরল হৃদরোগের আরও একটি অন্যতম প্রধান ঝুঁকিকে কারণ।  তাই সময় থাকতেই কোলেস্টরোল পরীক্ষা করতে হবে।